টাইম ট্রাভেল কি? কিভাবে টাইম ট্রাভেল করা যাই
টাইম ট্রাভেল কি? কিভাবে টাইম ট্রাভেল করা যাই
সময় যাত্রা এই শব্দটি আপনি হয়তো কোনও না কোনও সময় অবশ্যই শুনেছেন। টাইম ট্র্যাভেল বা সময় যাত্রাকে আগে সাইন্স ফিকশন বলে মনে করা হতো। কিন্তু ধারণার অবসান ঘটল 1915 সালে। যখন আলবার্ট আইনস্টাইন তাঁর থিওরি অব রিলেটিভিটি প্রোপজ করল। According to this theory একই সিচুয়েশনে টাইম সমানভাবে ফ্লো হয় না। টাইম নিজেকে স্লো এবং ফাস্ট করতে পারে। টাইমের ফ্লো অ্যাকচুয়ালি আপনার speed এর উপর নির্ভর করে। যে সকল কথা বলি আমি আপনাদের বলছি সমস্ত কথাগুলি থিয়োরি অব রিলেটিভিটি তে সায়েন্টিফিকলি prove. একটি কনভেনশনে যাওয়া যেতে পারে যে হয়তো টাইম ট্র্যাভেল possible. আর এটি কোনও সায়েন্স ফিকশন নয়। অ্যাকচুয়ালি টাইম ট্রাভেল কে দুটি ভাগে ভাগ করা হয়।
পোস্ট সূচীপত্র: টাইম ট্রাভেল কি? কিভাবে টাইম ট্রাভেল করা যাই
- টাইম ট্রাভেল কিভাবে করতে পারবেন?
- একটি হল সময়কে পার করে future এ যাওয়া।
- দ্বিতীয়টি হল সময়ের গতিতে যাওয়া।
- সুইটস ফ্লোর টাইম ট্রাভেল
সুইটস ফ্লোর টাইম ট্রাভেল।
যেমনটা আমি আপনাদের বললাম টাইম আপনার speed ওপর ডিপেন্ডেড অর্থাৎ টাইম কে নির্ধারণ করে গতি। তো এই টাইম ট্র্যাভেল আপনার speed এর দ্বারা possible . ইউনিভার্সের একটি speed রয়েছে। সেটি হল 2,99,337.984 কিলোমিটার পার সেকেন্ড। আপনি এর থেকে বেশি speed এ ট্র্যাভেল করতে পারবেন না। Lob Nature আপনাকে এই স্পিডের থেকে বেশি স্পিডে ট্র্যাভেল করতে পারমিশন দেবে না। মনে করুন আমরা একটি Advanced Spaceship তৈরি করে ফেলেছি। যেটি লাইটের স্পিডের 99% স্পিডে ট্র্যাভেল করতে পারবে।
সেই স্পেসশিপটি এই স্পিড লিমিট এর উপরে তো যেতে পারবে না। তবুও মনে করুন সেই স্পেসশিপটি সেই স্পিড লিমিট এর কাছাকাছি পৌঁছে গেছে। আপনি কি জানেন এরপর কী ঘটতে পারে? সেই স্পেসশিপের ভেতরে টাইম এবং বাইরের টাইমের মধ্যে অনেকটা কমপ্যারিজন তৈরি হবে। মনে করুন আপনি সেই স্পেসশিপটি মধ্যে ফার্স্ট জানুয়ারি 2018 এইটি তে চলে যান এবং আপনি কেবল সাতদিন থাকেন।
কিন্তু সেই স্পেসশিপ থেকে যখনই আপনি বাইরে আসবেন তখন টাইম আপনাকে 100 বছর ফরওয়ার্ড অর্থাৎ আপনাকে future এ নিয়ে গিয়ে পৌঁছবে। আর আপনি 7 দিন আগে ফেলে আসা সেই পৃথিবীকে একটি নতুন রূপে দেখতে পাবেন। মানে এই টাইমটা বলে তারা ফিউচার জন্য যদি আপনি লাইটের গতিতে ট্রাভেল করতে পারেন তবে। আরেকটা জিনিস আমার সামনে থেকে যায় সেটি হল সময়।
পিছনে যাব আর একটি পদ্ধতির মাধ্যমে সম্ভব যা হল warmholl.আসলে এক ধরনের প্যাসেজ যেটি দুটি আলাদা আলাদা জায়গা এবং দুটি আলাদা আলাদা সময়কে একসঙ্গে যুক্ত করে। আর মজার কথা হল এই ধর্ম আমাদের আশেপাশে অবস্থিত, কিন্তু সেটি এতই সূক্ষ্ম মাত্রায় রয়েছে যদি কোনও যন্ত্রের মাধ্যমে আমরা সেটিকে ম্যাগনিফাইং করতে সক্ষম হয়, তাহলে তার মধ্য দিয়ে আমরা এক জায়গা থেকে আরেক জায়গায় এবং এক টাইম থেকে অন্য এক টাইম ট্র্যাভেল করতে পারব।
কিন্তু বর্তমানে আমাদের টেকনোলজি ততটা উন্নত নয় যে আমরা লাইটের speed এ এই ট্র্যাভেল করব। এবং আমাদের কাছে এমন কোনও যন্ত্র নেই যার মাধ্যমে আমরা বরং একে ক্যাঁচ করে সেটিকে ম্যাগনিফাইং করতে পারব। কিন্তু ভবিষ্যতে আমাদের সাইনটিস্ট এর দৌলতে হয়ত এমন কোনও যন্ত্র আবিষ্কার হতে পারে, যার মাধ্যমে আমরা টাইম ট্র্যাভেল করতে সক্ষম হব।
আরো পড়ুনঃ মহাবিশ্ব এবং মানুষের তৈরি গ্রহ উপগ্রহ সম্পর্কে জানুন
শেষের কথা
এই পোস্টটি ভালো লাগলে শেয়ার করবেন যাতে ইন্টারেস্টিং নলেজ অন্যদের কাছেও পৌঁছায় । এরকম ইন্টারেস্টিং আরো পোস্ট পেতে আমাদের মোটিভেশন আইটির সঙ্গে থাকুন ধন্যবাদ।
এই ওয়েবসাইটের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url