নামাজ পড়ার নিয়ম জেনে নিন
নামাজ পড়ার নিয়ম জেনে নিন
সুপ্রিয় পাঠক বন্ধু আসসালামুয়ালাইকুম। মোটিভেশন আইটির পক্ষ থেকে আপনাকে জানাই শুভেচ্ছা ও স্বাগতম। আজকে আমরা আলোচনা করব নামাজ পড়ার নিয়ম সম্পর্কে। আমরা অনেকেই আছি যারা নামাজ পড়ার নিয়ম সম্পর্কে এখন অবগত না। তবে আপনি নামাজ পড়ার নিয়ম সম্পর্কে জেনে থাকলেও আর্টিকেলটি আবার পড়বেন।
পোস্ট সূচীপত্র: নামাজ পড়ার নিয়ম জেনে নিন
- ভূমিকা
- নামাজ পড়ার সংক্ষিপ্ত নিয়মাবলী
- সূরা ফাতিহা বাংলা উচ্চারণ সহ অর্থ
- তাশাহুদ বাংলা উচ্চারণ সহ
- দুরুদ শরীফ বাংলা উচ্চারণ সহ
- দোয়ায়ে মাসুরা বাংলা উচ্চারণ সহ
ভূমিকা: নামাজ পড়ার নিয়ম জেনে নিন
নামাজ একটি ফার্সি শব্দ। নামাজ শব্দটি আরবি শব্দ সালাত বা সালাহ থেকে এসেছে।
আরবি- ٱلصَّلَوَات আস-সালাওয়াত এর অর্থ হলো- ‘দোয়া’, ‘প্রার্থনা’, ‘প্রশংসা’ বা ‘আশীর্বাদ’। নামাজ হচ্ছে ইসলাম ধর্মের প্রধান উপাসনা। ইসলাম ধর্মের প্রধান ইবাদত হচ্ছে নামাজ। নামাজ হলো ইসলাম ধর্মের পাঁচটি স্তম্ভের মধ্যে প্রথম স্তম্ভ। ঈমানের পরে ইসলামের নামাজের স্থান।
প্রতিদিন পাঁচ ওয়াক্ত সালাত আদায় করা প্রতিটা মুসলমানের জন্য ফরজ করা হয়েছে। নামাজ যদি সঠিক না হয় তাহলে নামাজ আল্লাহর কাছে কবুল হয় না। তাই প্রত্যেক মুসলমানদের উচিত নামাজের সঠিক নিয়ম জানা। ফরজ (আরবিতে: فَرْضُ) সাধারণত দুই প্রকার। দুই প্রকার ফরজের মধ্যে নামাজ ফরজে আইনের অন্তর্ভুক্ত।
নামাজ পড়ার সংক্ষিপ্ত নিয়মাবলী
নামাজ পড়ার ক্ষেত্রে আহলে হাদিস হানাফী এবং মাযহাবের মধ্যে পার্থক্য লক্ষ্য করা যায়। আহলে হাদিস হানাফি এবং মাজহাবের মধ্যে নামাজের কিছু নিয়ম কানুনের পার্থক্য রয়েছে। তাই আহলে হাদিস হানাফীও মাযহাবের একটু ভিন্ন পদ্ধতি নেওয়া যেতে পারে। তবে তাদের পদ্ধতি গুলো ও সঠিক।
প্রথমে ওযু করে নামাজে দাঁড়িয়ে যেতে হবে। তারপর নামাজের নিয়ত করে দুই হাত কান পর্যন্ত উঠাতে হবে। এরপরে তাকবিরে তাহরিমা পড়ার পড়তে হবে। তারপর বাম হাতের ওপর ডান হাত রেখে নাভির নিচে হাত বাঁধতে হবে। এরপর অনুচ্চো স্বরে পড়তে হবে –
‘সুবহানাকা আল্লাহুম্মা ওয়াবি হামদিকা ওয়া তাবারা কাসমুকা ওয়া তাআলা জাদ্দুকা ওয়া লা ইলাহা গাইরুকা।’
অর্থ : হে আল্লাহ! আমরা তোমারই পবিত্রতা ও প্রশংসা বর্ণনা করছি, তোমার নামই বরকতপূর্ণ এবং তোমার গৌরবই সর্বোচ্চ, তুমি ছাড়া অন্য কোনো উপাস্য নেই। (নাসায়ি, হাদিস নং : ৮৮৯)
এরপর অনুচ্চো স্বরে আউজুবিল্লাহিমিনাশ শায়তানির রাজিম, বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম পড়ুন। (তাহাবি : ১/৩৪৭)
আরো পড়ুনঃ পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ পড়ার নিয়ম
এবার সূরা ফাতিহা পড়তে হবে। নিচে সূরা ফাতিহা উচ্চারণ ও অর্থ সহকারে দেওয়া হলো –
সূরা আল ফাতিহা
بِسْمِ ٱللَّهِ ٱلرَّحْمَٰنِ ٱلرَّحِيمِ
ٱلْحَمْدُ لِلَّٰهِ رَبِّ ٱلْعَالَمِينَ
ٱلرَّحْمَٰنِ ٱلرَّحِيمِ
مَالِكِ يَوْمِ ٱلدِّينِ
إِيَّاكَ نَعْبُدُ وَإِيَّاكَ نَسْتَعِينُ
ٱهْدِنَا ٱلصِّرَاطَ ٱلْمُسْتَقِيمَ
صِرَاطَ ٱلَّذِينَ أَنْعَمْتَ عَلَيْهِمْ
غَيۡرِ ٱلْمَغْضُوبِ عَلَيۡهِمۡ وَلَا اَ۬لضَّآلِّينَ ص
সূরা ফাতিহার উচ্চারণ
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম
আলহামদুলিল্লা-হি রাব্বিল আ-লামীন
আর রাহমা-নির রাহীম
মা-লিকি ইয়াওমিদ্দীন
ইয়্যা-কা না’বুদু ওয়া ইয়্যা-কানাছতা’ঈন
ইহদিনাসসিরা-তাল মুছতাকীম
সিরা-তাল্লাযীনা আন’আম তা’আলাইহিম
গাইরিল মাগদূ বি’আলাইহীম ওয়ালাদ্দাল্লীন।
সূরা ফাতিহা বাংলা অর্থ
পরম করুণাময় অতি দয়ালু আল্লাহর নামে শুরু করছি।সমস্ত প্রশংসা জগতসমূহের প্রতিপালক আল্লাহর জন্যে। অনন্ত দয়াময়, অতীব দয়ালু প্রতিফল দিবসের মালিক। আমরা শুধু আপনারই দাসত্ব করি এবং শুধু আপনারই নিকট সাহায্য কামনা করি। আমাদের সরল পথনির্দেশ করুন। তাদের পথে, যাদের আপনি অনুগ্রহ করেছেন এবং তাদের পথে নয় যারা আপনার ক্রোধের শিকার ও পথভ্রষ্ট।
সূরা আল ফাতিহা পড়া শেষ হলে আমিন বলতে হবে। হানাফি মাজহাব মতে, আমিন আস্তে পড়া উত্তম। তবে জোরে আমিন বলার ব্যাপারেও ইমামদের মতামত পাওয়া যায়।
সূরা আল ফাতিহা পড়া শেষ হলে একটি সূরা অথবা তিনটি ছোট আয়াত, যা কমপক্ষে লম্বা একটি আয়াতের সমতুল্য হয়, তাই পড়তে হবে। (আবু দাউদ, হাদিস নং : ৬৯৫)
অতঃপর আল্লাহু আকবার বলে রুকুতে যেতে হবে। রুকুতে মাথা নিতম্বের বরাবর করতে হবে। (আবু দাউদ, হাদিস নং : ৭২৯)
রুকুতে আঙুলগুলো ছড়িয়ে দিয়ে হাঁটু আঁকড়ে ধরতে হবে। (মুজামে সাগির ২/৪৯৭)
রুকুতে তিনবার, পাঁচবার বা সাতবার; কমপক্ষে তিনবার ‘সুবহানা রাব্বিয়াল আজিম’ পড়তে হবে। (তিরমিজি, হাদিস নং : ২৪২)
এবার রুকু থেকে ‘সামিয়াল্লাহু লিমান হামিদাহ’ বলে মাথা উঠাতে হবে। মুক্তাদি হলে অনুচ্চৈঃস্বরে শুধু ‘রাব্বানা লাকাল হামদ’ বলতে হবে। এরপর আল্লাহু আকবার বলে সিজদায় যেতে হবে। (সহিহ বুখারি, হাদিস নং : ৭৪৭)
সিজদায় যাওয়ার সময় প্রথমে হাঁটু, তারপরে হাত, তারপরে উভয় হাতের মধ্যে প্রথমে নাক এবং পরে কপাল মাটিতে রাখতে হবে। নিজের পেট রান থেকে এবং বাহুকে পার্শ্বদেশ থেকে পৃথক করে রাখুন। হাত ও পায়ের আঙুলকে কিবলামুখী করে রাখতে হবে। (সহিহ বুখারি, হাদিস নং : ৭৮৫)
সিজদায় তিনবার, পাঁচবার বা সাতবার; কমপক্ষে তিনবার ‘সুবহানা রাব্বিয়াল আলা’ পড়তে হবে। (তিরমিজি, হাদিস নং : ২৪২)
এরপর সিজদা থেকে উঠার সময় সর্বপ্রথম মাথা উঠিয়ে উভয় হাত রানের ওপর রেখে স্থিরতার সঙ্গে বসে পড়তে হবে। দুই সিজদার মাঝখানে পড়তে হবে।
اغْفِرْ لِي وَارْحَمْنِي وَعَافِنِي وَاهْدِنِي وَارْزُقْنِي উচ্চারণ: রব্বিগ ফিরলি ওয়ার হামনি ওয়া আফিনি ওয়াহদিনি ওয়ার জুকনি'।
এরপর তাকবির বলে দ্বিতীয় সিজদা করতে হবে। দ্বিতীয় সিজদায়ও এরপর কমপক্ষে তিনবার তাসবিহ পড়তে হবে। তবে বেশি বেশি তাসবিহ পড়লে সমস্যা নেই। এরপর না বসে সরাসরি তাকবির বলে দাঁড়িয়ে যেতে হবে। এ পর্যন্ত আমাদের প্রথম রাকাত সম্পন্ন হয়েছে।
এবার দ্বিতীয় রাকাত আরম্ভ হলো। এতে হাত উঠাতে হবে না, ছানাও পড়বত হবে না। আউজুবিল্লাহ ও পড়তে হবে না। তবে আগের মতো সূরা ফাতিহা ও এর সাথে অন্য একটি সূরা পড়ে রুকু-সিজদা করতে হবে। দ্বিতীয় সিজদা শেষ করে ডান পা খাড়া করে বাম পা জায়নামাজে বিছিয়ে দিয়ে তার ওপর বসে যেতে হবে। তখন হাত রাখতে হবে রানের ওপর এবং ডান পায়ের আঙুলগুলো থাকবে কিবলামুখী। (মুসলিম, হাদিস নং : ৯১২)
আরো পড়ুনঃ তাহাজ্জুদ নামাজের নিয়ম, তাহাজ্জুদ নামাজের ফজিলত জেনে নিন
অতঃপর তাশাহুদ পড়তে হবে। (সহিহ বুখারি, হাদিস নং : ৭৮৮)
তাশাহুদ বা আত্তাহিয়াতু দোয়া
– اَلتَّحِيَّاتُ لِلَّهِ وَالصَّلَوَاتُ وَالطَّيِّبَاتُ، السَّلَامُ عَلَيْكَ أَيُّهَا النَّبِيُّ وَرَحْمَةُ اللَّهِ وَبَرَكَاتُهُ، السَّلَامُ عَلَيْنَا وَعَلَى عِبَادِ اللَّهِ الصَّالِحِيْنَ، أَشْهَدُ أَن لَّاإِلَهَ إِلَّا اللَّهُ وَأَشْهَدُ أَنَّ مُحَمَّدًا عَبْدُهُ وَرَسُولُهُ. –
তাশাহুদ বা আত্তাহিয়াতু এর উচ্চারণ
আত্তাহিয়্যাতু লিল্লাহি ওয়াস সালাওয়াতু ওয়াত তায়্যিবাত। আসসালামু আলাইকা, আইয়্যু হান্নাবিয়্যু ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহ। আস সালামু আলাইনা ওয়া আলা ইবাদিল্লাহিস সালিহিন। আশহাদু আল-লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু ওয়া আশহাদু আন্না মুহাম্মাদান আবদুহু ওয়া রাসুলুহ।
তাশাহুদ পড়ার সময় ‘আশহাদু আল-লা ইলাহা’ পড়ার সময় শাহাদাত আঙুল উঁচু করে ইশারা করতে হবে। আর ‘ইল্লাল্লাহু’ বলার সময় আঙুল নামিয়ে ফেলতে হবে। তবে কোন কোন হাদিসে পাওয়া যায় পুরো তাশাহুদ পড়ার সময় আঙ্গুল ইশারা করতে হবে।
যদি নামাজ দুই রাকাত বিশিষ্ট হয়, যেমন—ফজরের নামাজ, তাহলে তাশাহুদের পর নিম্নের দরুদ শরিফ পাঠ করতে হবে (মুসলিম, হাদিস নং : ৬১৩)–
তাশাহুদের পর দরুদ শরীফ
اَللَّهُمَّ صَلِّ عَلَى مُحَمَّدٍ وَّعَلَى آلِ مُحَمَّدٍ كَمَا صَلَّيْتَ عَلَى إِبْرَاهِيْمَ وَعَلَى آلِ إِبْرَاهِيْمَ إِنَّكَ حَمِيْدٌ مَجِيْدٌ, وبَارِكْ عَلَى مُحَمَّدٍ وَعَلَى آلِ مُحَمَّدٍ كَمَا بَارَكْتَ عَلَى إِبْرَاهِيْمَ وَعَلَى آلِ إِبْرَاهِيمَ إِنَّكَ حَمِْيدٌ مَجِيْدٌ . –
দরুদ শরীফ এর উচ্চারণ
আল্লাহুম্মা সাল্লি আলা মুহাম্মদ, ওয়ালা আলি মুহাম্মদ, কামা সাল্লাইতা আলা ইবরাহিমা ওয়া আলা আলি ইবরাহিম, ইন্নাকা হামিদুম মাজিদ। আল্লাহুম্মা বারিক আলা মুহাম্মদ, ওয়ালা আলি মুহাম্মদ, কামা বারাকতা আলা ইবরাহিমা ওয়া আলা আলি ইবরাহিম, ইন্নাকা হামিদুম মাজিদ।’
এরপর পবিত্র কোরআন ও হাদিসে বর্ণিত যে কোনো দোয়া পাঠ করতে হবে। (মুসান্নাফে ইবনে আবি শায়বা, ১/২৯৮)
যেমন— দোয়ায়ে মাসুরা পড়তে পারেন। (সহিহ বুখারি, হাদিস : ৭৯)
দোয়ায়ে মাসুরা বা দোয়া মাসুরা
اللّٰهُمَّ إِنِّيْ ظَلَمْتُ نَفْسِيْ ظُلْمْاً كَثِيْراً، وَلاَ يَغْفِرُ الذُّنُوْبَ إِلاَّ أَنْتَ، فَاغْفِرْ لِيْ مَغْفِرَةً مِنْ عِنْدِكَ وَارْحَمْنِي، إِنَّكَ أَنْتَ الغَفُوْرُ الرَّحِيْمُ
দোয়ায়ে মাসুরা বা দোয়া মাসুরার উচ্চার
আল্লাহুম্মা ইন্নি জালামতু নাফসি জুলমান কাসিরাও ওলা ইয়াগফিরুজ জুনুবা ইল্লা আনতা, ফাগফিরলি মাগফিরাতাম-মিন ইনদিকা, ওয়ার হামনি ইন্নাকা আনতাল গাফুরুর রাহিম।’
অথবা এই দোয়া পড়বেন—
রাব্বানা আতিনা ফিদ-দুনইয়া হাসানাহ, ওয়া ফিল আখিরাতি হাসানাহ, ওয়া কিনা আজাবান-নার।’
অতঃপর ‘আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহ’ বলতে বলতে ডানে এবং বাঁয়ে মাথা ফেরাতে হবে। সালাম ফেরানোর সময় পাশের নামাজি ব্যক্তি এবং ফেরেশতাদের কথা স্মরণ করবেন। যদি নামাজ তিন রাকাতবিশিষ্ট হয়, যেমন—মাগরিবের নামাজ, তখন প্রথম বৈঠকে তাশাহহুদের পর আর কিছু পড়বে না। বরং ‘আল্লাহু আকবার’ বলে সোজা দাঁড়িয়ে যেতে হবে। (তিরমিজি, হাদিস : ২২৪)
আর নামাজ যদি চার রাকাতবিশিষ্ট হয়, যেমন—জোহর, আসর ও এশার নামাজ, তখন চতুর্থ রাকাতেও শুধু সুরা ফাতিহা পড়তে হবে। এরপর প্রথম দুই রাকাতের মতো রুকু-সিজদা করে দুই রাকাত সম্পন্ন করে শেষ বৈঠকে বসবেন। সেখানে উল্লিখিত পদ্ধতিতে তাশাহহুদের পর দরুদ এবং এরপর দোয়ায়ে মাসুরা পড়ে উভয় দিকে সালাম ফেরাতে হবে।
চার রাকাত বিশিষ্ট নামাজের সময় প্রথম দুই রাকাতে সূরা ফাতিহার পরে অন্য সূরা পড়তে হয়। এবং পরের দুই রাকাতের শুধুমাত্র সূরা ফাতিহা পড়তে হয়। মাগরিবের নামাজের ক্ষেত্রে প্রথম দুই রাকাতের সূরা ফাতিহার সাথে অন্য একটি সূরা পড়তে হয় এবং শেষ এক রাকাতে শুধুমাত্র সূরা ফাতিহা পড়তে হয়।
আরো পড়ুনঃ কোন সময় দোয়া কবুল হয়, দোয়া কবুলের ১৭টি বিশেষ সময়
মন্তব্য: নামাজ পড়ার নিয়ম জেনে নিন
সুপ্রিয় দিনি ভাই ও বোনেরা এই আর্টিকেলটি পড়ে থাকলে নামাজ পড়ার পূর্ণাঙ্গ নিয়ম কানুন সম্পর্কে জানতে পেরেছেন। তবে এসব বিষয় নিজে জানলে হবে না বন্ধুদেরও জানাতে হবে। তাই বন্ধুদের জানাতে পোস্টটি অবশ্যই শেয়ার করবেন। আমরা আমাদের ওয়েবসাইটে প্রতিদিন ইসলামিক আর্টিকেল লিখে প্রকাশ করি। তাই প্রতিদিন ইসলামিক বিভিন্ন বিষয় সম্পর্কে জানতে আমাদের ওয়েবসাইটের সঙ্গে থাকুন ধন্যবাদ।
এই ওয়েবসাইটের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url