ফ্রিল্যান্সিং কি?? ফ্রিল্যান্সিং গাইডলাইন সম্পর্কে জেনে নিন

ফ্রিল্যান্সিং কি?? ফ্রিল্যান্সিং গাইডলাইন সম্পর্কে জেনে নিন 

সম্মানিত পাঠক বন্ধু আসসালামুয়ালাইকুম। মোটিভেশন আইটির পক্ষ থেকে আপনাকে জানাই শুভেচ্ছা ও স্বাগতম। সম্মানিত পাঠক আজকে আমরা আলোচনা করব একটি বর্তমান সময়ে ট্রেন্ডিং বিষয় নিয়ে। সেটি হচ্ছে ফ্রিল্যান্সিং। বর্তমান সময়ের আলোচিত একটি পেশার নাম হচ্ছে ফ্রিল্যান্সিং পেশা। 

ছবি

এ আর্টিকেলে আমরা আলোচনা করব ফ্রিল্যান্সিং কি ফ্রিল্যান্সিং এর সম্পূর্ণ গাইডলাইন সম্পর্কে। সুতরাং পোস্টটি অবশ্যই মনোযোগ সহকারে শেষ পর্যন্ত পড়বেন। কারণ এটি হতে পারে আপনার জন্য ফ্রিল্যান্সিংয়ের সেক্টরে যোগদানের একটি অন্যতম কারণ। তো চলুন দেরি না করে শুরু করা যাক।

পোস্ট সূচীপত্র: ফ্রিল্যান্সিং কি?? ফ্রিল্যান্সিং গাইডলাইন সম্পর্কে জেনে নিন 

  • সূচনা
  • ফ্রিল্যান্সিং কি?
  • ফ্রিল্যান্সিং করতে কি কি দক্ষতার প্রয়োজন হয়?
  • কিভাবে আপনার ফ্রিল্যান্সিং জার্নি শুরু করবেন?
  • নতুনরা কিভাবে ফ্রিল্যান্সিং পেশায় আসবে?
  • কিভাবে ফ্রিল্যান্সিং শিখবেন?
  • ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটে কিভাবে আপনি কাজ পাবেন?

সূচনা: ফ্রিল্যান্সিং কি?? ফ্রিল্যান্সিং গাইডলাইন সম্পর্কে জেনে নিন 

বর্তমানে ফ্রিল্যান্সিং বাংলাদেশের বিপুল সংখ্যক বেকারত্ব কমিয়েছে। কর্মসংস্থানের সুযোগ হয়েছে অনেক বেকারের ফ্রিল্যান্সিং পেশায় এসে। ফ্রিল্যান্সিং ও আউটসোর্সিং এর মাধ্যমে বেকারত্ব অভিশাপ থেকে দূর হয়েছে অনেক বেকার যুবক। এ পেশা এমন একটি পেশা যে এর কোন কাজের ধারা বাধার নিয়ম নেই। যখন ইচ্ছা তখন কাজ করতে পারে।

ফ্রিল্যান্সিং এর জন্য প্রয়োজন শুধুমাত্র একটি বিষয়ের উপর দক্ষতা। ফ্রিল্যান্সিং বা আউটসোর্সিং এর বিষয়গুলো হচ্ছে:- ফটো এডিটিং (Photo Editing) থেকে শুরু করে ভিডিও বানানো, এডিট করা (Video Editing) সহ গ্রাফিক্স ডিজাইনের সকল বিভাগই এর আওতাভুক্ত। এছাড়া ওয়েব ডিজাইন (Web design), কোডিং (Coding), এনিমেশন তৈরি (Animation Making), ব্লগিং (Blogging) সহ অনেক কাজ আপনি এখানে পেয়ে যাবেন।

এই বিষয়গুলো আমরা এই আর্টিকেলের মাধ্যমে তুলে ধরবো। এখানে আমাদের আজকের আলোচ্য বিষয় হচ্ছে ফ্রিল্যান্সিং এবং ফ্রিল্যান্সিং বা আউটসোর্সিং এর ক্যারিয়ারের গাইডলাইন সম্পর্কে তো চলুন দেরি না করে শুরু করা যাক।

আরো পড়ুনঃ মেয়েদের ঘরে বসে আয় করার সুবিধা অসুবিধা গুলো জেনে নিন

ফ্রিল্যান্সিং কি?

ফ্রিল্যান্সিং মূলত অন্যান্য পেশার মত একটি পেশা। তবে অন্যান্য পেশার দিক দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং একটু অন্যতম এবং ব্যতিক্রমধর্মী পেশা। ফ্রিল্যান্সিং মূলত আপনি ইন্টারনেট এবং বিভিন্ন ধরনের কাজ থেকে উপার্জন করতে পারবেন এমন একটি পেশা। এটি সাধারণ চাকরির মতো হলেও এটি স্বাধীনতা রয়েছে। এটি একটি মুক্ত পেশা। এখানে স্বাধীনভাবে আপনি আপনার ইচ্ছামত আপনার পছন্দের সেক্টরে আপনার পছন্দের সময়ে আপনার ভালো লাগার মুহূর্তে কাজ করতে পারবেন।

ফ্রিল্যান্সিং করতে কি কি দক্ষতার প্রয়োজন হয়?

অনেকেই কনফিউশনে থাকে যে আমি কি ফ্রিল্যান্সিং করতে পারব? বা ফ্রিল্যান্সিং করতে আসলে কিসের প্রয়োজন? আসলে এ প্রশ্নগুলো সবারই থাকে। ফ্রিল্যান্সিং এর জন্য প্রয়োজন একটি নির্দিষ্ট বিষয়ের উপর স্কিল ডেভেলপমেন্ট বা দক্ষতা। আপনি যেকোন বিষয়ে ফ্রিল্যান্সিং করেন না কেন সেই বিষয়টির উপর অবশ্যই আপনাকে দক্ষ হতে হবে। পাশাপাশি আপনার ইচ্ছা শক্তি এবং ধৈর্যের প্রয়োজন। ফ্রিল্যান্সিং এর জন্য প্রথম যে জিনিসটা প্রয়োজন সেটি হচ্ছে আপনার ইচ্ছা শক্তি ও ধর্য্য এগুলো থাকলে আপনি আপনার পছন্দের সেক্টরে নিমিষেই সফল হতে পারবেন।

পাশাপাশি আপনার দরকার হবে ক্লায়েন্টের সাথে যোগাযোগের দক্ষতা এবং কাজ চালানো কাজ চালানোর মতো সামান্য টুকটাক ইংলিশ জানা। ইন্টারনেট সম্পর্কে ভালো ধারণা এবং গুগল ইউটিউব সম্পর্কে টুকটাক ধারণা থাকলেই হবে। গুগল এবং ইউটিউব থেকে বিভিন্ন সোর্স খুঁজে বের করা দক্ষতা আপনাকে অনেক সহযোগিতা করবে ফ্রিল্যান্সিংয়ে সফল হওয়ার ক্ষেত্রে। এটি ছিল মূলত প্রয়োজনীয় বিষয় কলিজা আপনাকে ফ্রিল্যান্সিংয়ের জন্য যোগ্য করে তুলতে সাহায্য করবে।

কিভাবে আপনার ফ্রিল্যান্সিং জার্নি শুরু করবেন?

ফ্রিল্যান্সিং সেক্টর এমনই একটি সেক্টর যেখানে আপনি বিভিন্ন সেক্টর নিয়ে কাজ করতে পারবেন। ফ্রিল্যান্সিং এর বিভিন্ন রকম মার্কেটপ্লেস রয়েছে। যে মার্কেটপ্লেস গুলো আপনি আপনার পছন্দমত বাসায় করে সেটির উপর স্কিল ডেভেলপমেন্ট করে কাজ করতে পারবেন।

এক্ষেত্রে আপনাকে প্রথমে বেছে নিতে হবে আপনার স্বাচ্ছন্দের সেক্টর। কোন সেক্টর নিয়ে কাজ করতে আপনি বেটার ফিল করেন বা আপনার পছন্দের যদি কোন সেক্টর থাকে, তাহলে সেই সেক্টর নিয়েই সেই সেক্টরের উপর স্কিল ডেভেলপমেন্ট করে আপনি কাজ শুরু করতে পারবেন।

আপনার পছন্দের সেক্টর নিয়ে যদি আপনি কাজ করেন তাহলে আপনি, কাজে যেমন মজা পাবেন তেমনি সেই সেক্টরে আপনি সফলতা অর্জন করতে পারবেন। ধরুন আপনি গ্রাফিক্স ডিজাইন নিয়ে কাজ করতে চাচ্ছেন। গ্রাফিক্স ডিজাইন মূলত ক্রিয়েটিভ মানুষদের একটি কাজ যা সবার দ্বারা সম্ভব নয়।

এটি বেছে নেওয়ার পূর্বে আপনাকে অবশ্যই দেখতে হবে কাজটি আপনি কেমন পারেন কেমন আপনার আগ্রহ গ্রাফিক ডিজাইন এর উপর। যদি দেখেন আপনি গ্রাফিক্স ডিজাইন ভালো পারেন সে ক্ষেত্রে এটিকে নির্ধারণ করতে হবে। গ্রাফিক্স ডিজাইন এর যত কাজ আছে সব কিছু শিখতে হবে যেমন: ব্যানার, কভার পেজ, লিফলেট, পোস্টার, লোগো ইত্যাদি ডিজাইন করা।

এই কাজগুলো আপনি নিজে নিজেই google বা youtube এর সাহায্যে শিখতে পারবেন। আবার চাইলে বিভিন্ন ধরনের অনলাইন কোর্স থেকেও এগুলো করতে পারবেন। কিভাবে করবেন সেটা আপনার পুরোটা ইচ্ছার উপর নির্ভরশীল। এবার আপনার কাজ করার পালা। কাজ করার জন্য প্রথমে আপনাকে একটি ফ্রিল্যান্সিং প্ল্যাটফর্মে একাউন্ট খুলতে হবে।

ফ্রিল্যান্সিং এর অনেক প্ল্যাটফর্ম রয়েছে। যেমন: Fiverr, Freelancer, Upwork ইত্যাদি। অ্যাকাউন্ট খোলার পর আপনাকে অ্যাকাউন্টটি সুন্দর করে সাজাতে হবে। যেমন দোকানে যেমন বিভিন্ন ধরনের পণ্য কিনার পরে সাজাতে হয় ঠিক তেমনি ভাবে আপনার অ্যাকাউন্টটিকে আপনার কাজগুলোকে পোর্টফলিও আকারে সাজাতে হবে। এরপরে শুধুই আপনার কাজের অপেক্ষা।

বিষয় হল প্রত্যেকটা কাজেরই একটা প্রথম ধাপ থাকে। সে ধাপটা কিন্তু খুব কষ্টকর হয়ে থাকে। কষ্টকর ধাপ মনে করে সেখান থেকে পিছু হটলে হবে না। ফ্রিল্যান্সিং এর ক্ষেত্রেও প্রথম ধাপটা কিন্তু খুবই কষ্টকর। সে ক্ষেত্রে কাজটা প্রথমে পাওয়া একটু কষ্টকর হবে। এরপরে যদি আপনি কানো কাজ না পান সে ক্ষেত্রে আপনি পরিচিত একজন ফ্রিল্যান্সার সাহায্য নিতে পারেন।

বর্তমানে বাংলাদেশের একটি বড় কমিউনিটি রয়েছে ফ্রিল্যান্সারদের মাঝে। সেখান থেকেও আপনি সাহায্য নিয়ে কাজ করতে পারেন। প্রথম কাজ পাওয়া গেলে এরপর আপনাকে পিছু তাকাতে হবে না। একটি কাজ পেয়ে গেলে কাজের কোয়ালিটি বজায় রাখতে পারলে, সুন্দর মতো ক্লায়েন্টকে কাজ বুঝিয়ে দিতে পারলে আপনার আর পরবর্তীতে কাজের অভাব হবে না।

নতুনরা কিভাবে ফ্রিল্যান্সিং পেশায় আসবে?

ফ্রিল্যান্সিং এর জগত ২০১০ সালের পর থেকে আজকে পর্যন্ত অনেক পরিবর্তন এসেছে। আগে তুলনায় ফ্রিল্যান্সিং এখনো অনেকটাই সহজ। সে সময় মানুষের বাসায় তেমন কোন কম্পিউটার ছিল না বর্তমান সরকারের পৃষ্ঠপোষকতায় এখন এটা অনেকটাই সহজ হয়ে গেছে।

তাই বর্তমানে ফ্রিল্যান্সিং এর জগতে নতুনদের আসাটা অনেকটাই সহজ হয়ে গেছে। কোন সমস্যা হয় না। ফ্রিল্যান্সিং সম্পর্কিত সমস্ত তথ্য এখন ইন্টারনেটে পাওয়া যায় আপনি চাইলেই ইন্টারনেট বা google ঘাটাঘাটি করে ফ্রিল্যান্সিং সম্পর্কে বিস্তারিত জ্ঞান অর্জন করতে পারবেন। বর্তমানে বিভিন্ন প্রফেশনাল মানের অনলাইন কোর্স শুরু হয়েছে এবং ভালো ভালো ট্রেন আরো রয়েছে। আপনি চাইলে ট্রেনিং করে দক্ষতা অর্জন করতে পারবেন।

প্রথমে আপনাকে সিলেকশন করতে হবে যে আপনি কোন বিষয় নিয়ে কাজ করতে চান। কারণ ফ্রিল্যান্সিং এমন একটি পেছনায় যেখানে আপনি প্রথম মাস থেকে ইনকাম করতে পারবেন। আপনাকে ধৈর্য সহকারে কাজ করতে হবে দুর্গম দুর্গন্ধ ও কষ্টকর হলেও আপনার ইচ্ছা শক্তি ও মনোবল থাকতে হবে অটুট। তাহলে আপনি ফ্রিল্যান্সিং জগতে সফলতা অর্জন করতে পারবেন।

কিভাবে ফ্রিল্যান্সিং শিখবেন?

প্রথমে আপনাকে একটা উদাহরণ দেই। ধরুন আপনার বন্ধু একাডেমিক পড়াশোনা শেষ করে একটি ব্যাংকে ব্যাংকার হিসাবে যোগদান করেছেন। অন্যদিকে আপনি পড়াশোনা শেষ করে একটি মাল্টিন্যাশনাল কোম্পানিতে অ্যাকাউন্টেন্ট হিসেবে যোগদান করেছেন। এখানে কিন্তু দুজনেই চাকরিজীবী। এখন আমি যদি বলি আমার বন্ধু একজন ব্যাংকার এবং আমি একজন অ্যাকাউন্টেন্ট তাহলে কি ভুল হবে?? না। দুটো একই কথা কারণ দুটোয় চাকরি।

এখন কথা হল চাকুরি কি কোথায় শেখা যায়? না চাকুরী কোথায় শেখা যায় না। পড়াশোনা শেষ করে যোগ্যতা অনুযায়ী চাকরি পাওয়া যায়। চাকুরী যেমন কোথাও শেখা যায় না তেমনি ফ্রিল্যান্সিংয়ের কোথাও শেখা যায় না।

ফ্রিল্যান্সিং এর বিভিন্ন সেক্টর রয়েছে। যেমন গ্রাফিক্স, ওয়েব ডিজাইনার, আর্টিকেল রাইটিং ইত্যাদি। বিভিন্ন সেক্টরে কার্যরত কর্মচারীরা হচ্ছে এক একজন ফ্রিল্যান্সার।

আপনি যে কোন চাকরি করেন না কেন আপনি যেমন একজন চাকরিজীবী তেমনি ফ্রিল্যান্সিং সেক্টরে আপনি যে পেশায় কাজ করেন না কেন সেটাই ফ্রিল্যান্সিং। যেকোনো একটি নির্দিষ্ট প্রেসার ওপরে নির্দিষ্ট সেক্টরের উপরে নির্দিষ্ট প্ল্যাটফর্ম এর উপরে যোগ্যতা অর্জন করে দক্ষতা অর্জন করে কাজ করে যাওয়া হচ্ছে ফ্রিল্যান্সিং।

আরো পড়ুনঃ অ্যানিমেশন কি ও অ্যানিমেশন শিখতে কিসের প্রয়োজন

ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটে কিভাবে আপনি কাজ পাবেন?

ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটে কাজ পেতে হলে আপনাকে কিছু নিয়মকানুন মেনে চলতে হবে। আপনাকে একটা কথা মাথায় রাখতে হবে freelancing market place গুলোতে কিন্তু অনেক অনেক ফ্রিল্যান্সার রয়েছে। প্রথম কথা হচ্ছে ক্লাইন্ট আপনাকে কেন কাজ দেবে?

কাজ পাওয়ার জন্য অবশ্যই আপনার খুব ভালো মানের যোগাযোগ ব্যবস্থা থাকতে হবে। তাছাড়া আপনাকে যে কাজটির জন্য ক্লায়েন্ট পেমেন্ট করবে, সেই কাজটি আপনাকে খুব ভালোভাবে সুসম্পন্ন যোগ্যতা সম্পন্ন এফেক্টিভলি করে দিতে হবে। এমনভাবে করে দিতে হবে যেন আপনার প্রতি তার চাহিদা জন্ম হয়। আপনার কাজের প্রতি সে যেন সন্তুষ্ট হয়।

মনে রাখবেন ভাইয়ের সাথে যত ভালো সম্পর্ক তৈরি হবে যত ভালো মানের কাজ তাকে ফিডব্যাক দিতে পারবেন আপনার ফ্রিল্যান্সিং ক্যারিয়ার ততই ভাল হবে সুন্দর হবে লং লাইফ স্টিল হবে। তাই অবশ্যই চেষ্টা করবেন প্রতিটি ভাইয়ের সাথে সুসম্পর্ক তৈরি করা এবং তাদের চাহিদা অনুযায়ী তাদেরকে ফিডব্যাক দেওয়া।

শেষের কথা

সম্মানিত পাঠক যদি আপনি ফ্রিল্যান্সিং সেক্টরে আসতে চান বা অলরেডি ফ্রিল্যান্সিং সেক্টরে রয়েছেন। তাহলে অবশ্যই আমার পোস্টটি আপনার কাছে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ পোস্ট হিসেবে বিবেচিত হলো। সম্মানিত পাঠক আমরা আমাদের ওয়েবসাইটে বিভিন্ন ধরনের আর্টিকেল প্রকাশ করে থাকি। নিয়মিত আর্টিকেল পড়তে আমাদের ওয়েবসাইট ভিজিট করুন। আর পোস্টটি অবশ্যই বন্ধুদের সাথে শেয়ার করতে ভুলবেন না। কোন বিষয় জানা থাকলে অবশ্যই কমেন্টে জানাবেন ধন্যবাদ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

এই ওয়েবসাইটের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url