ছোট বাচ্চাদের নিউমোনিয়া রোগের কারণ-নিউমোনিয়া রোগের ঔষুধ
ছোট বাচ্চাদের নিউমোনিয়া রোগের কারণ-নিউমোনিয়া রোগের ঔষুধ
সম্মানিত পাঠক আসসালামু আলাইকুম। মোটিভেশন আইডি পক্ষ থেকে আপনাকে জানাই শুভেচ্ছা ও স্বাগতম। আমরা এই আর্টিকেলে আপনাদের সাথে আলোচনা করব ছোটদের এবং বড়দের নিউমোনিয়া রোগের লক্ষণ সমূহ নিয়ে। এছাড়াও নিউমোনিয়া রোগের কারণ এর প্রতিকার এবং নিউমোনিয়া রোগের ঔষধ নিয়ে এই আর্টিকেলে বিস্তারিত আলোচনা করব। আর্টিকেলটি অবশ্যই মনোযোগ দিয়ে পড়বেন।
পোস্ট সূচীপত্র: ছোট বাচ্চাদের নিউমোনিয়া রোগের কারণ-নিউমোনিয়া রোগের ঔষুধ
- সূচনা
- নিউমোনিয়া কি?
- নিউমোনিয়া রোগ কিভাবে ছড়ায়?
- কাদের নিউমোনিয়া রোগ বেশী হয়?
- নিউমোনিয়া রোগের লক্ষণ কি কি
- নিউমোনিয়া রোগের চিকিৎসা
- নিউমোনিয়া রোগ প্রতিরোধে করণীয়
- নিউমোনিয়া রোগের ওষুধ
- মন্তব্য
সূচনা: ছোট বাচ্চাদের নিউমোনিয়া রোগের কারণ-নিউমোনিয়া রোগের ঔষুধ
নিউমোনিয়া হচ্ছে ফুসফুসে জীবাণুর সংক্রমণজনিত একটি রোগ। নিউমোনিয়া রোগটি তরুণ সহ শিশু ও স্বাস্থ্যবান লোকদেরও হতে পারে। নিউমোনিয়া রোগ হলে সময়মতো চিকিৎসা না নিলে রোগের মৃত্যু পর্যন্ত হতে পারে। চলুন রোগটি কারণ প্রতিকার এবং লক্ষণ নিয়ে ভালোভাবে নিচে জেনে নেই।
নিউমোনিয়া কি?
আসুন আমরা প্রথমেই জেনে নেই নিউমোনিয়া কি? নিউমোনিয়া হচ্ছে ফুসফুসের প্রদাহ জনিত একটি রোগ যা ভাইরাস ব্যাকটেরিয়া অথবা ছত্রাকের সংক্রমনের জন্য হতে পারে। নিউমোনিয়া রোগ হলে রোগের চিকেন কার্বন ডাই অক্সাইডের স্বাভাবিক যে আগাম প্রধান প্রক্রিয়া থাকে তা মারাত্মকভাবে ব্যাহত হয়।
নিউমোনিয়া রোগ হলে রোগীর ফুসফুস মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়। এর ফলে শরীরে পর্যাপ্ত পরিমাণ অক্সিজেন না পাওয়ার কারণে এবং কার্বন-ডাই-অক্সাইড শরীরের জমা হওয়ার কারণে দ্রুত মস্তিষ্ক হৃদপিণ্ড অথবা কিডনি ইত্যাদিকে ক্ষতিগ্রস্ত করে এবং রোগী ধীরে ধীরে মৃত্যুর দিকে ঝুঁকে পড়ে।
আরো পড়ুনঃ এইডস এর লক্ষণসমূহ কি কি-এইডস আক্রান্ত রোগীর খাবার
নিউমোনিয়া রোগ কিভাবে ছড়ায়?
সম্মানিত পাঠক আশা করি নিউমোনিয়া সম্পর্কে পূর্ণাঙ্গ ধারণা পেয়েছেন। এবার আমরা এই পর্বে আলোচনা করব নিউমোনিয়া কিভাবে ছড়ায় এই বিষয় নিয়ে। চলুন জেনে নেই কি কি কারণে নিউমোনিয়া ছড়ায় বা নিউমোনিয়া ছড়ানোর প্রক্রিয়াটাই বা কি এসব বিষয় সম্পর্কে।
নিউমোনিয়া হচ্ছে বায়ুবাহিত অত্যন্ত সংক্রামক একটি রোগ যার ফলে বাংলাদেশে প্রতিবছর পাঁচ বছর কম বয়সে শিশুরা শতকরা ২২ জন মারা যায়। নিউমোনিয়া রোগের জীবাণু বিভিন্নভাবে ছড়িয়ে থাকে। যেমন-
- আগেই বলেছি নিউমোনিয়া একটি বায়বাহিত রোগ। নিউমোনিয়া রোগে আক্রান্ত ব্যক্তির হাঁচি বা কাছের মাধ্যমে সুস্থ যেকোন মানুষের এ রোগ হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
- নিউমোনিয়ায় আক্রান্ত কোন রোগের সংস্পর্শে কোন সুস্থ ব্যক্তি থাকলে বা আসলে আক্রান্ত ব্যক্তির ব্যবহার করা কোন জিনিসপত্র ব্যবহার করলে তার শরীরে নিউমোনিয়ার জীবাণু প্রবেশ করতে পারে।
- নিউমোনিয়া রোগের জীবাণু সুস্থ মানুষের মুখে অথবা নাকের মাধ্যমে বা শ্বাস গ্রহণের মাধ্যমে ফুসফুসের ছড়িয়ে পড়তে পারে এবং এ রোগে সুস্থ মানুষ আক্রান্ত হতে পারে।
- আবার কিছু কিছু ক্ষেত্রে নিউমোনিয়া রোগের জীবাণুর রক্তের মাধ্যমে ও সুস্থ মানুষের দেহে প্রবেশ করতে পারে এবং ফুসফুসকে আক্রমণ করতে পারে।
কাদের নিউমোনিয়া রোগ বেশী হয়?
সম্মানিত পাঠক বন্ধু আমরা ইতিমধ্য জানতে পারলাম নিউমোনিয়া কি নিউমোনিয়া কিভাবে ছড়ায় এই বিষয়গুলো সম্পর্কে। এবার আমরা জানবো নিউমোনিয়া কাদের বেশি হয় এই বিষয়ে। তাহলে চলুন জেনে নেই। নিউমোনিয়া যে কারো হতে পারে তাতে কোন সন্দেহ নেই। তবে কিছু ক্ষেত্রে এ রোগটি হওয়ার সম্ভাবনা যাদের বেশি থাকে যেমন-
- ছোট্ শিশু ও বয়স্ক ব্যক্তিদের। নিউমোনিয়া রোগটি সাধারণত বেশিরভাগ হয়ে থাকে শিশু এবং বয়স্ক ব্যাক্তিদের। সাধারণত যারা দীর্ঘদিন ধরে বিভিন্ন রোগে যেমন ডায়াবেটিস হৃদরোগ কিংবা ফুসফুসের কোন রোগে ভুগছেন তাদের ক্ষেত্রে হওয়ার সম্ভাবনা সবচাইতে বেশি।
- কোন ব্যক্তির শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে গেলে এই নিউমোনিয়া হওয়ার সংক্রমণ বা আশঙ্কা বেশি থাকে।
- ক্যান্সার রোগ আক্রান্ত ব্যক্তিরা যারা কেমোথেরাপি বা রেডিওথেরাপি নিচ্ছেন তাদের ক্ষেত্রে নিউমোনিয়া রোগ হওয়ার সম্ভাবনা বেশি।
- এছাড়াও নিউমোনিয়া রোগে আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা তাদের বেশি যারা ইস্টারয়েড জাতীয় ওষুধ সেবন করছেন।
- যারা ধূমপান কিংবা মাদকে আসক্ত তাদের নিউমোনিয়া হওয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকে।
নিউমোনিয়া রোগের লক্ষণ কি কি
নিউমোনিয়া রোগের বেশ কিছু লক্ষণ রয়েছে। যে লক্ষণ গুলোর মাধ্যমে নিউমোনিয়া রোগীকে সনাক্ত করা যায়। নির্দিষ্ট সময়ের আগে শিশু জন্ম হওয়া অপুষ্টি টিকা সব সময় মতো না নেওয়া অস্বাস্থ্যকর পরিবেশ ওজন কম হওয়া অথবা অন্য কোন শারীরিক অসুস্থতার কারণে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে গেলে পরবর্তীতে খুব সহজে নিউমোনিয়া রোগে আক্রান্ত হয়ে থাকে। নিউমোনিয়া রোগের লক্ষণ গুলো হল-
- নিউমোনিয়া রোগের একটি অন্যতম লক্ষণ হল জ্বর কাশি অথবা শ্বাসকষ্ট হওয়া।
- নিউমোনিয়া রোগের লক্ষণ হল বয়স অনুযায়ী শ্বাস খুব দ্রুত মনে হওয়া।
- অস্থিরতা ভাব প্রকাশ পাওয়া নিউমোনিয়া রোগের একটি অন্যতম লক্ষণ।
- খাবারে অরুচি আশা নিউমোনিয়া রোগের লক্ষণ
- কোন ব্যক্তির বমি বমি ভাব বা বমি হওয়া নিউমোনিয়া রোগের লক্ষণ বহন করে।
- এছাড়াও পেট ব্যথা নিউমোনিয়া রোগের অন্যতম একটি লক্ষণ।
- কোন ব্যক্তির শ্বাস বন্ধ হয়ে যাওয়া নিউমোনিয়া রোগের লক্ষণ হিসেবে ধরা হয়। মারাত্মক নিউমোনিয়ার হলে শ্বাস নেয়ার সময় বুকের নিচের অংশ ভিতরে ঢুকে যাওয়া।
- কোন ব্যক্তির শ্বাসকষ্টের কারণে যদি খিচুনি হয় তাহলে সেই ব্যক্তিকে নিউমোনিয়ার লক্ষণ হিসেবে ধরা হয়।
উপরোক্ত লক্ষণ গুলো ছাড়াও আরো কিছু লক্ষণ প্রকাশ পেতে পারে। যেমন নিঃশ্বাস নেওয়ার সময় না খুলে উঠা বহু পথ হতে চার-পাঁচ মিল হয়ে যাওয়া কাপুনি দিয়ে জ্বর আসা এমনকি রোগীর অজ্ঞান হয়ে যাও নিউমোনিয়া রোগের লক্ষণ।
নিউমোনিয়া রোগের চিকিৎসা
নিউমোনিয়া রোগের লক্ষণ বা উপসর্গ দেখে যদি মনে হয় নিউমোনিয়ার রোগ হয়েছে তবে অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী দ্রুত বুকের এক্সরে শারীরিক পরীক্ষা স্লেষ্মা পরীক্ষা প্রয়োজনীয় রক্ত বাক্য পরীক্ষা ইত্যাদি করাতে হতে পারে। তবে অবশ্যই রোগের অবস্থান পরিস্থিতির উপর নির্ভর করে চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে। মারাত্মক নিউমোনিয়ায় আক্রান্ত রোগীকে অবশ্যই হাসপাতালে ভর্তি করতে হবে।
এ সময় রোগীর খাদ্য এবং পানীয় সম্পর্কেও অধিক যত্নবান হতে হবে। নিউমোনিয়া আক্রান্ত হওয়ার শশুর মৃত্যুহার অনেক বেশি তাই অবশ্যই শিশুদের ক্ষেত্রে অধিক যত্নবান হতে হবে। আর যেকোনো প্রয়োজনে অবশ্যই দ্রুততার সাথে চিকিৎসকের পরামর্শ গ্রহন করতে হবে।
আরো পড়ুনঃ শিশুর জ্বর কমানোর ঘরোয়া ৮টি উপায়
নিউমোনিয়া রোগ প্রতিরোধে করণীয়
যেকোনো রোগ প্রতিকারের চেয়ে প্রতিরোধই উত্তম। যেকোনো রোগের প্রতিকারের চেয়ে প্রতিরোধে বেশি গুরুত্ব দেওয়া উচিত। সেক্ষেত্রে নিউমোনিয়া রোগ হলে তো কোন কথাই নেই। পরিবারের সবাইকে নিউমোনিয়া প্রতিরোধে নিম্নলিখিত বিষয়গুলোতে গুরুত্ব দিতে হবে-
- নিউমোনিয়া রোগ প্রতিরোধের জন্য অবশ্যই বাড়ির সবাইকে সাবান দিয়ে ভালোভাবে হাত ধোয়ার অভ্যাস তৈরি করতে হবে।
- ·স্বল্প ওজনের শিশুরা খুব দ্রুত নিউমোনিয়া রোগে আক্রান্ত হয়ে যায়। তাই গর্ভকালীন সময়ে মায়েদের অবশ্যই পুষ্টি চাহিদা নিশ্চিত করতে হবে। খেয়াল রাখতে হবে যাতে পুষ্টির অভাবে কোন শিশুর স্বল্প ওজনের জন্ম না হয়।।
- যদি কোন বাচ্চা অপরিণত বয়সে জন্ম গ্রহণ করে তাহলে তার ব্যাপারে অতিরিক্ত সতর্কতা থাকা জরুরি।
- শিশুরা যেহেতু নিউমোনিয়ায় বেশি আক্রান্ত হয় তাই শিশু যাতে অপুষ্টিতে না ভোগে। এজন্য জন্মের প্রথম ছয় মাস পর্যন্ত শুধুমাত্র বুকের দুধ এবং বাচ্চার বয়স ৬ মাস পূর্ণ হলে মায়ের বুকের দুধের পাশাপাশি বাড়িতে তৈরি বিভিন্ন ধরনের পুষ্টিকর খাবার খাওয়াতে হবে।
- যে শিশু অপুষ্টিত ভোগে, সেই শিশুদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা অনেক কম থাকে। তাই শিশুর বয়স দুই বছর পূর্ণ না হওয়া পর্যন্ত অন্যান্য খাবারের সাথে অবশ্যই মায়ের বুকের দুধ খাওয়ানো চালিয়ে যেতে হবে।
- সময় মত শিশুকে টিকা প্রদান করতে হবে।
- পরিবারে কারো ঠান্ডা বা কাশি হলে অথবা নিউমোনিয়ায় আক্রান্ত কোনো রোগী থাকলে অবশ্যই শিশুকে রোগী থেকে দূরে রাখতে হবে।
- শিশুর থাকার জায়গা এবং বাড়ির পরিবেশ অবশ্যই পরিষ্কার এবং পরিচ্ছন্ন রাখতে হবে।
- বাড়িতে যাতে আলো বাতাসের ব্যবস্থা থাকে সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে।
- শিশুকে অবশ্যই সিগারেট এবং চুলার ধোঁয়া থেকে দূরে রাখতে হবে।
- বয়স্কদের ক্ষেত্রে ভালোভাবে সাবান দিয়ে হাত ধোয়ার পাশাপাশি পুষ্টিকর খাবার গ্রহণ করতে হবে এবং অবশ্যই ধূমপানের অভ্যাস থাকলে তা ত্যাগ করতে হবে।
- নিউমোনিয়া প্রতিরোধে অন্য মানুষের হাঁচি কাশি দেয়ার সময় নিজেকে সেখান থেকে সরিয়ে নিতে হবে। এবং অবশ্যই রুমাল দিয়ে মুখ ঢাকতে হবে।
নিউমোনিয়া রোগের ওষুধ
সম্মানিত পাঠক এই পর্বে আমরা জানব নিউমোনিয়া রোগের ওষুধ কি কি রয়েছে সে সম্পর্কে। ওফুক্সিন ২০০ এম জি ইনজেকশন (Ofloxacin 200 MG Injection) একটি অ্যান্টিবায়োটিক ড্রাগ। এই এন্টিবায়োটিক ড্রাগ ব্যাকটেরিয়া সংক্রমণ ব্যাকটেরিয়াল সংক্রমণ এর বিরুদ্ধে লড়াই করে রোগীকে বিভিন্ন সংক্রমণের আক্রমণ থেকে রক্ষা করে। । এই এন্টিবায়োটিক ড্রাগ ক্রনিক ব্রঙ্কাইটিস, নিউমোনিয়া, যক্ষ্মা টিউবারকুলোসিস এ ব্যাকটেরিয়া দ্বারা সৃষ্ট সংক্রমণের চিকিৎসায় ব্যবহৃত হয়ে থাকে।
মন্তব্য: ছোট বাচ্চাদের নিউমোনিয়া রোগের কারণ-নিউমোনিয়া রোগের ঔষুধ
নিউমোনিয়া হলো ফুসফুসের এক প্রকার সংক্রমণজনিত রোগ। নিউমোনিয়া রোগ ফুসফুসের সংক্রমণের কারণে হয়ে থাকে। নিউমোনিয়া রোগের জীবাণু হাঁচি-কাশির মাধ্যমে সহজে বাতাসে ছড়িয়ে পড়ে এবং খুব সহজেই আক্রমণ করে। নিউমোনিয়া অত্যন্ত সংক্রমণ জনিত রোগ, বিধায় এ রোগের প্রতিরোধের চেয়ে উত্তম আর কিছুই নেই। তাই পরিবারের শিশুসহ প্রাপ্তবয়স্কদেরও পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন থাকতে হবে। পুষ্টিকর খাবারের ব্যবস্থা থাকতে হবে। প্রতিদিন অন্তত দুইবার ভালোভাবে সাবান দিয়ে হাত ধুতে হবে। ধূমপানের অভ্যাস থাকলে তা ত্যাগ করতে হবে। তাহলে খুব সহজেই এ রোগের সংক্রমণ থেকে বাঁচার সম্ভব।
আরো পড়ুনঃ প্রাকৃতিক ভাবে কিডনির পাথর দূর করুন এই উপায়ে
আমাদের শেষের কথা
সম্মানিত পাঠক আশা করি এই আর্টিকেলটি পড়ে নিউমোনিয়া রোগ সম্পর্কে এবং নিউমোনিয়া রোগ থেকে বাঁচার উপায় গুলো সম্পর্কে ভালোভাবে বুঝতে পেরেছেন। আশা করি এই আর্টিকেলটি পড়ে অনেক উপকৃত হয়েছেন। আর্টিকেলটি পড়ে ভালো লাগলে অবশ্যই বন্ধুদের সাথে শেয়ার করবেন। আর নিয়মিত স্বাস্থ্য বিষয়ক টিপস পেতে আমাদের ওয়েবসাইটের সাথে থাকবেন ধন্যবাদ।
এই ওয়েবসাইটের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url