গ্রীষ্মকালে কি কি রোগ হয়-গ্রীষ্মকালীন রোগ প্রতিরোধে করণীয়

গ্রীষ্মকালে কি কি রোগ হয়-গ্রীষ্মকালীন রোগ প্রতিরোধে করণীয় 

সম্মানিত পাঠক আসসালামুয়ালাইকুম। মোটিভেশন আইটির পক্ষ থেকে আপনাকে জানাই শুভেচ্ছা ও স্বাগতম। আজকে এই আর্টিকেলে গ্রীষ্মকালে কি কি রোগ হয় এবং গ্রীষ্মকালীন লোক প্রতিরোধে করণীয় বিষয়গুলো সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করব। এই আর্টিকেলটি আপনার জন্য খুবই উপকারী হতে চলেছে। সুতরাং আর্টিকেলটি অবশ্যই শেষ পর্যন্ত মনোযোগ সহকারে পড়বেন। 

পোস্ট সূচীপত্র: গ্রীষ্মকালে কি কি রোগ হয়-গ্রীষ্মকালীন রোগ প্রতিরোধে করণীয় 

  • ভূমিকা 
  • গ্রীষ্মকালে কি কি রোগ হয় 
  • তাপজনিত রোগ
  • ত্বকের রোগ
  • মশার কামড়ে সংক্রমিত রোগ 
  • গ্রীষ্মকালীন সতর্কতা 
  • মন্তব্য

ভূমিকা: গ্রীষ্মকালে কি কি রোগ হয়-গ্রীষ্মকালীন রোগ প্রতিরোধে করণীয় 

গ্রীষ্মকাল চলছে। এই ঋতুতে ঝড় বৃষ্টি ছাড়াও অন্যান্য সময়ের গরমের তুলনায় বেশি গরম অনুভূত হয়। বাংলাদেশে বৈশাখ ও জ্যৈষ্ঠ দুই মাসকে গ্রীষ্মকাল হিসেবে ধরা হয়। তবে বিশ্বব্যাপী জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে এ দুই মাস ছাড়াও ইদানীং স্বাভাবিকের তুলনায় গরম বেশি অনুভূত হচ্ছে।গ্রীষ্মের গরম এবং আর্দ্র আবহাওয়া অনেক স্বাস্থ্য সমস্যা তৈরি করে। সতর্কতামূলক ব্যবস্থা নিলে আমরা এগুলো এড়াতে পারি।

আরো পড়ুনঃ গরমে শরীর সুস্থ রাখার উপায় জেনে নিন

গ্রীষ্মকালে কি কি রোগ হয় 

ছবি

সম্মানিত পাঠক আমরা প্রথমে জেনে নেব গ্রীষ্মকালে কি কি রোগ হয় এই বিষয়ে। চলুন জেনে নেয়া যাক গ্রীষ্মকালে কি কি রোগ। গ্রীষ্মকালে বিভিন্ন ধরনের রোগ হয়ে থাকে যেমন-

পানিশূন্যতা 

গ্রীষ্মকালের শরীর অতিরিক্ত ঘেমে যায়। অতিরিক্ত ঘেমে যাওয়ার কারণে শরীর থেকে প্রচুর পরিমাণে পানি বের হয়ে যায় ফলের শরীরে পানি শূন্যতা দেখা দেয়। শরীরে পানি শূন্যতা দেখা দিলে বিভিন্ন ধরনের লক্ষণ দেখা দেয়। পানি শূন্যতার লক্ষণ গুলো হল-

  • সব সময় তৃষ্ণার্ত অনুভব করা
  • অল্প এবং গাঢ় আভাযুক্ত প্রস্রাব
  • মাথাব্যথা
  • দিশেহারা ভাব

আমরা নিয়মিত বিরতিতে প্রচুর পানি পান করে এই লক্ষণগুলো প্রতিরোধ করতে পারি। এছাড়াও পানি শূন্যতা প্রতিরোধের জন্য কচি ডাবের পানি পান করতে পারি। তরমুজ, আঙুর, পেঁপে বা আমের মতো অনেক পানিযুক্ত ফল খেতে পারি যা আমাদের শরীরের পানিকে পুনরায় পূরণ করতে পারে।

মাথাব্যথা

গ্রীষ্মকালীন একটি অন্যতম রোগ হচ্ছে মাথা ব্যথা করা। শরীরে পানি শূন্যতা দেখা দিলে মাথা ব্যথা করতে পারে। তাই শরীরের পানি স্বল্পতা পূরণ করে মাথা ব্যথা প্রতিরোধ করা যায়।

তাপজনিত রোগ

গ্রীষ্মকালের তীব্র তাপমাত্রা হয়ে থাকে। তীব্র তাপমাত্রার কারণে তাৎজনিত বিভিন্ন ধরনের রোগ হয়ে থাকে। এগুলো হলো-

তাপ ক্র্যাম্প

অতিরিক্ত গরম এবং তাপমাত্রায় ব্যায়াম করলে প্রচুর শরীর থেকে ঘাম বের হয়। ঘামের সাথে শরীরের লবণ বেরিয়ে আসে। ফলে মাংসপেশিতে ব্যথা অনুভূত হয়। ফুলের শরীরে তাপমাত্রা কমে যায়। এ সমস্যাগুলো দেখা দিলে অবশ্যই দ্রুত খাবার স্যালাইন খেলে উপশম পাওয়া সম্ভব।

তাপ সিনকোপ

অতিরিক্ত গরম আবহাওয়াতে রৌদ্রে দাঁড়িয়ে থাকলে শরীরের বাইরের দিকে রক্তনালী প্রসারণ এর ফলে শরীরের রক্তচাপ কমে যায়। ফলে মস্তিষ্কে কম রক্ত প্রবাহিত হয়। তখন যেকোনো ব্যাক্তি অজ্ঞান হয়ে যেতে পারে। এ সমস্যা হলে অবশ্যই ফ্যান চালিয়ে রবিকে দ্রুত সুস্থ করা সম্ভব।

তাপ নিঃশেষণ 

গরম এবং আদ্র আবহাওয়ায় অনেকক্ষণ ধরে পরিশ্রম করলে শরীর থেকে তাপ নিঃসরণ ঘটে প্রচুর ঘাম এবং পর্যাপ্ত পরিমাণ লবণ প্রতিস্থাপনের ফলে তাপমাত্রা ৩৭৪ থেকে ৪০০ এর মধ্যে বৃদ্ধি পায় যার মত ফলে এই লক্ষণ গুলো দেখা দেয়-

  • মাথাব্যথা, দুর্বলতা, ক্লান্তি, বিরক্তিভাব
  • ত্বক গরম এবং ঘাম হয়
  • ডিহাইড্রেশন, দ্রুত নাড়ির গতি

এ রকম পরিস্থিতিতে রোগীকে তাপ থেকে ছায়ায় নিয়ে যেতে হবে। কাপড়-চোপড় খুলে ঠান্ডা পানি স্প্রে করে ফ্যান ছেড়ে শীতল করতে হবে। পানিস্বল্পতা পূরণের জন্য খাবার স্যালাইন খেতে দিতে হবে। দ্রুত চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে।

হেই ফিভার

হেই ফিভার হচ্ছে এক ধরনের এলার্জিজনিত রোগ। গ্রীষ্মের শুরুতে এই রোগ দেখা দেয়। যখন এ রোগ ফুটে তখন পরাগ আপনার শরীরের সংস্পর্শে আসে। এ রোগের লক্ষণ গুলো হল-

  • কাশি এবং হাঁচি
  • নাক আটকে যাওয়া এবং চোখ দিয়ে পানি পড়া
  • ক্লান্তি এবং জ্বর
  • নাক দিয়ে পাতলা পানি পড়া

এই রোগ থেকে বাঁচতে অবশ্যই বাইরে যাওয়ার সময় মার্কস ব্যবহার করতে হবে। আপনি যদি অ্যালার্জি প্রবণ হন, তবে আপনার ডাক্তারের সঙ্গে পরামর্শ করুন, কিছু ওষুধ হাই ফিভার প্রতিরোধে সহায়তা করতে পারে।

হাঁপানির আক্রমণ 

গ্রিসের শুরুতে হাঁপানি আক্রমণ অনেক বেশি পরিমাণে দেখা দেয়। বিশেষ করে যারা এলার্জি যুক্ত তাদের মধ্যে এর প্রবণতা বেশি। আপনার যদি হাঁ পানি থেকে থাকে তাহলে আপনি বাইরে যাওয়ার সময় অবশ্যই মার্কস ব্যবহার করবেন।

ফ্লু 

গ্রীষ্মকালের একটি সাধারণ রোগ হচ্ছে ফ্লু। হ্যালো দুই ভাবে ছড়াতে পারে। এটি খাদ্যের মাধ্যমে এবং পানির মাধ্যমে ছড়াতে পারে।

আরো পড়ুনঃ হিট স্ট্রোক রোধে করণীয়-হিট স্ট্রোকের কারণ ও লক্ষণ

খাদ্যে বিষক্রিয়া

গ্রীষ্মকালের একটি সাধারণ এবং স্বাভাবিক রোগ হচ্ছে খাদ্যে বিষক্রিয়া।

খাদ্যে বিষক্রিয়ার লক্ষণ হলো-

  • পেট ব্যথা
  • জ্বর
  • ডায়রিয়া
  • বমি বমি ভাব এবং বমি

খাদ্যে বিষক্রিয়া রোগ থেকে রক্ষা পেতে অবশ্যই কম রান্না করা মাংস, কাঁচা শাকসবজি, মাছ এবং ফাস্ট ফুড এড়িয়ে চলতে হবে।

  • ডায়রিয়া
  • আমাশয়
  • কলেরা
  •  টাইফয়েড

গ্রীষ্মকালীন বিভিন্ন ধরনের রোগের মধ্যে ডায়রিয়া মশাই কলেরা ও টাইফয়েড এগুলো অন্যতম রোগ। এই রোগ গুলো গ্রীষ্ম কালে বেশি দেখা যায় এবং দূষিত খাবার পানি এড়িয়ে চলার মাধ্যমে এগুলো প্রতিরোধ করা সম্ভব।

ত্বকের রোগ

গ্রীষ্মকালে বিভিন্ন ধরনের ত্বকের রোগ হয়ে থাকে। গ্রীষ্মকালীন বিভিন্ন ত্বকের রোগের মধ্যে অন্যতম রোগ গুলো হচ্ছে-

  • ঘামাচি 
  • ত্বক রোদে পোড়া
  • ব্রণ
  • হাম
  • মাম্পস
  • জল বসন্ত

মশার কামড়ে সংক্রমিত রোগ 

গ্রীষ্মকালে মশার কামড়ে সংক্রমিত রোগ যেমন- ম্যালেরিয়া, ডেঙ্গি, চিকুনগুনিয়াও বেশি দেখা যায়। কারণ এটি মশার প্রজনন মৌসুম। মশা নিধন, তাদের প্রজনন স্থান অপসারণ এবং মশার কামড় এড়ানোর মাধ্যমে এ রোগগুলো প্রতিরোধ করা যেতে পারে।

জন্ডিস

গ্রীষ্মকালে অতিরিক্ত গরম পড়ে তাই গ্রীষ্মের অতিরিক্ত গরম থেকে জন্ডিস হওয়ার আশঙ্কা থাকে।জন্ডিস একটি মারাত্মক রোগ। এই রোগ হওয়ার সম্ভাবনা গ্রীষ্মকালে বেশি থাকে। দূষিত খাবার বা জল গ্রহণ করলে যে কারো জন্ডিস হতে পারে। জন্ডিসের লক্ষণ গুলো হল-

  • ত্বক এবং চোখের হলদে ভাব প্রকাশ পাওয়া
  • হলুদ প্রস্রাব হওয়া
  • শরীরে চুলকানি হাওয়া ইত্যাদি।

এ সংক্রমণ এড়াতে সবচেয়ে কার্যকরী উপায়গুলোর মধ্যে একটি হলো এ ধরনের সংক্রমণের সংস্পর্শ এড়িয়ে চলা। অর্থাৎ দূষিত খাবার বা পানি এড়ানো। 

হিট স্ট্রোক 

গ্রীষ্মকালীন একটি ভয়াবহ এবং জীবননাশক রোগ হচ্ছে হিট স্ট্রোক। তাই গরমে হিট স্ট্রোক থেকে সবাইকে সাবধান থাকতে হবে। যখন শরীরের মূল তাপমাত্রা ৪০ ডিগ্রি সেলসিয়াসের ওপরে বেড়ে যায়, তখন হিটস্ট্রোক ঘটে। এবং এটি একটি জীবন হুমকির অবস্থা। হিট স্ট্রোকের লক্ষণগুলো হলো-

  • রোগীর ত্বক খুব গরম হয়ে যাওয়া এবং শরীরে ঘাম থাকে না
  • মাথাব্যথা, বমি বমি ভাব অথবা বমি হওয়া
  • মাংসপেশি কাঁপুনি এবং বিভ্রান্তি মূলক আচরণ করা
  • উত্তেজিত বা জ্ঞান হারিয়ে ফেলা

হিটস্ট্রোক একটি জরুরি অবস্থা এবং এর মৃত্যুর হার বেশি। তাই অবিলম্বে চিকিৎসকের শরণাপন্ন হন।

গ্রীষ্মকালীন সতর্কতা 

ছবি

যতটা সম্ভব, দুপুর ১২টা থেকে বিকাল ৪টা পর্যন্ত সর্বোচ্চ গরমের সময় বাইরে বের হওয়া থেকে বিরত থাকুন। যদি বাইরে যাওয়ার জরুরী প্রয়োজন হয় তবে হলকা কাপড় দিয়ে শরীর ঢেকে বের হবেন। প্রখর রোদে ঘোরাঘুরির পরিবর্তে ঠান্ডা জায়গায় থাকার চেষ্টা করুন।

গ্রীষ্মকালীন  সমস্যা থেকে কীভাবে নিজেকে দূরে রাখবেন

যেহেতু গ্রীষ্মকাল চলছে তাই সবাইকে সতর্ক থাকতে হবে। কেননা গ্রীষ্মকালে বিভিন্ন ধরনের রোগে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি বেশি থাকে। তাই উষ্ণ এবং গরম আবহাওয়ার ক্ষতিকর প্রভাব থেকে নিজেকে রক্ষা করতে হবে। গ্রীষ্মের জন্য অতিরিক্ত তাপের বিরুদ্ধে নিম্নে বর্ণিত উপায়গুলো অবলম্বন করতে হবে।

* গ্রীষ্মকালে প্রচুর পরিমাণে পানি পান করতে হবে। এবং নিজেকে হাইড্রেটেড রাখতে হবে। ভ্রমণের সময় অবশ্যই ডাবের পানি লেবুর শরবত সঙ্গে রাখতে হবে। সারাদিনে কমপক্ষে 10 থেকে 12 গ্লাস পানি খেতে হবে।

* গ্রীষ্মের গরমের সময় ঢিলেঢালা হালকা রঙের পোশাক পরিধান করতে হবে। কেননা অতিরিক্ত গাঢ় রঙের পোশাক বেশি তাপ শোষণ করে এবং আর্থসাট পোশাক আপনার শরীরকে ঘামতে দেয় না তাই হালকা সুতি জাতীয় পোশাক পড়তে হবে।

* গ্রীষ্মকাল বিভিন্ন রোগ থেকে বাঁচতে ভ্রমণের সময় বা বাইরে কাজকর্মের সময় ভারী পরিশ্রম করা থেকে বিরত থাকতে হবে।

* গ্রীষ্মকালের শিশুরা প্রচুর ঝুঁকিতে থাকে। তাই শিশুকে কখনোই প্রখর রোদ্রের তাপে রাখা যাবেনা। অবশ্যই শিশুদের ছায়াযুক্ত স্থানে এবং তাপহীন জায়গায় রাখতে হবে।

* সাবান দিয়ে ভালো করে হাত ধুতে হবে তারপর খাবার তৈরি বা পরিবেশন করতে হবে। খাদ্য এবং পানিবাহিত সংক্রমণ প্রতিরোধ করতে খাদ্যদ্রব্য বা রান্না করার আগে ভালোভাবে হাত ধুয়ে নিন যখনি ওয়াশরুমে যাবেন তখনই ভালোভাবে হাত ধুয়ে  নিবেন।

* গ্রীষ্মের দিনে অবশ্যই আধা সিদ্ধ খাবার এবং রাস্তার খাবার এড়িয়ে চলতে হবে। যতটা সম্ভব তরমুজ, শসা, আখ এবং আমের মতো তাজা রসালো ফল খাওয়ার চেষ্টা করতে হবে।

* গ্রীষ্মকালে দুপুরবেলায় প্রচুর তাপমাত্রা থাকে তাই দুপুরের সময় বাড়ির জানালা বন্ধ করে রাখতে হবে যাতে বাইরে তাপ ঘরের ভিতরে না পৌঁছাতে পারে।

* খাবার স্যালাইন এর মজুত হাতে রাখুন। যদি না পাওয়া যায়, আপনি নিজে এগুলো বাড়িতে তৈরি করতে পারেন।

* গ্রীষ্মের সময় চোখের ব্যথা এড়াতে এবং চোখের সংক্রমণ থেকে রক্ষা পেতে সঠিকভাবে হাত পরিষ্কার পানি দিয়ে ধুতে হবে। ব্যথা কমাতে পরিষ্কার জল দিয়ে চোখ বারবার ধুতে হবে।

* গ্রীষ্মকালে মশা বাহিত রোগ থেকে রক্ষা পেতে মশা তাড়ানোর ওষুধ প্রয়োগ করতে হবে এবং মশার প্রজনন স্থান এড়িয়ে চলুন।

*অতিরিক্ত সময় সূর্যের তাপ এড়িয়ে চলতে হবে বিশেষ করে দুপুরবেলা থেকে বিকেল তিনটা পর্যন্ত সূর্যের রোশনি সরাসরি লম্বভাবে পড়ে তাই এ সময় রোদ্রের তাপ থেকে নিজেকে রক্ষা করতে অবশ্য সতর্ক থাকুন।

আরো পড়ুনঃ গর্ভবতী মহিলার বমি হলে করণীয়-গর্ভাবস্থায় বমি হওয়ার কারণ

 মন্তব্য: গ্রীষ্মকালে কি কি রোগ হয়-গ্রীষ্মকালীন রোগ প্রতিরোধে করণীয় 

সম্মানিত পাঠক বন্ধু উপরোক্ত রোগ গুলো হচ্ছে গ্রীষ্মকালীন রোগ যা আগেই অবগত হয়েছেন। এ গ্রীষ্মকালের রোগ থেকে আমাদেরকে অবশ্য সতর্ক থাকতে হবে এবং এ রোগগুলো থেকে বাঁচতে উপরোক্ত ব্যবস্থা গুলো গ্রহন করতে হবে। 

আমাদের শেষের কথা 

সম্মানিত পাঠক বন্ধু, আশা করি আর্টিকেলটি পড়ে অনেক ভালো লেগেছে। তাহলে অবশ্যই অনুরোধ থাকবে আর্টিকেলটি বন্ধুদের সাথে শেয়ার করার জন্য। আমরা নিয়মিত বিভিন্ন ধরনের টিপস ট্রিক্স বিষয়ক আর্টিকেল প্রকাশ করে থাকে। নিয়মিত স্বাস্থ্য বিষয়ক আর্টিকেল করতে আমাদের ওয়েবসাইটের সাথে থাকুন ধন্যবাদ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

এই ওয়েবসাইটের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url